নিজস্ব প্রতিনিধি:
নিলফামারী জেলা জলঢাকা উপজেলা কৈমারী উত্তর বালাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। স্কুলের ৬ জন, শিক্ষক থাকাকালীন অবস্থায়। তারা প্রতিনিয়ত স্কুলে ঠিকমতো বাচ্চা আসে না তারা সেদিকেই নজর নেই এবং তারা বলে বাচ্চা আসে কিনা আসে আমাদের সেদিকে দেখার সময় নাই। আমরা যে কয়জন বাচ্চা আমরা পাব সেই দিয়ে আমরা ক্লাস করব। তারা বিভিন্ন সময়ে, নির্ধারিত সময়ের আগে ছুটি গ্রহণ করে নিজ নিজ বাসা চলে যান তার নজিক পাওয়া গেছে এলাকাবাসীর মুখে। এবং শিক্ষার্থীরা আসবে কিনা আসবে সেটা ডিফেন্ড করে একজন হেড মাস্টার উপরে কিন্তু ঘোটৈ যায় উল্টা,, এবং সহকারী শিক্ষকদের ওপর তারা নিজের গার্জিয়ানদের মতো দায়িত্ব নিয়ে বাচ্চাদের লেখাপড়া করাবে সে জায়গায় তারা সেটা না করে তারা উল্টাবিহিত নিয়ে কথা বলে। যে আমরা বাচ্চার বাড়ি যেতে পারবো না, সে আসবে কিনা আমরা এ বিষয়ে জানিনা। শিক্ষকদের এগুলো দেখে অনেক বাবা মা বাচ্চা দিতে অনীহা দেখাচ্ছে। এবং তারা যখন তখন ছুটি গ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সহকারীদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে তারা বলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করতেছি। কিন্তু তারা কি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন সেদিকেই চেয়ে আছেন এলাকার জনসাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীদের বাবা-মা। সহকারী শিক্ষিকা উর্মিলা বিশ্বাস তার কাছে শুনতে চাইলে সে বলে। ক্লাস এ তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চম শ্রেণীর মোট বাচ্চা ৫৫ জন, সেই জায়গায় শুধু ১৩ জন বাচ্চা নিয়ে। ৬ জন, শিক্ষক ক্লাস করায়, কেন সেই কথা বলতে গেলে হেট মাস্টার অনেক কিছু বলে এটাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু স্বচক্ষে আমরা দেখি। ১৩ জন বাচ্চা নিয়ে, ক্লাস চালায় চারজন শিক্ষক বাকি দুজন ছুটি গ্রহণ করেন। কিন্তু আমি একজন মানবাধিকার কর্মী হয়ে মনে করব যে তারা সরকারকে ফাঁকি দিয়ে এবং প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের ফাঁকি দিয়ে তারা যে সরকারি বেতন নিচ্ছে সেটা তাদের পক্ষে নেওয়া ঠিক নয়। এ বিষয়ে যাবতীয় ডকুমেন্টসহ ভিডিও চিত্রসহ আমাদের হাতে রয়েছে।